Bangla Version
ডেটা বা উপাত্ত কী?সুনির্দিষ্ট ফলাফল বা আউটপুট পাউয়ার জন্য প্রসেসিংয়ে ব্যবহিত কাঁচামাল সমুহকে ডেটা বা উপাত্ত বলে। অন্যভাবে বলা যায়- তথ্যের ক্ষুদ্রতম একককে বলা হয় উপাত্ত।তথ্য কী?তথ্য হল কোন প্রেক্ষিতে সুশৃঙ্খলভাবে সাজানো ডেটা যা অর্থবহ এবং ব্যবহারযোগ্য। অন্যভাবে বলা যায়- ডেটা প্রক্রিয়াকরণ পরবর্তী অর্থপূর্ণ রূপ হলো ইনফরমেশন বা তথ্য। মানুষ বিভিন্ন কাজে ইনফরমেশন ব্যবহার করে।ডেটাবেজ কি?Data শব্দের অর্থ হচ্ছে উপাত্ত এবং Base শব্দের অর্থ হচ্ছে সমাবেশ। শাব্দিক অর্থে ডেটাবেজ হচ্ছে কোনো বিষয়ের ওপর সম্পর্কিত ব্যাপক উপাত্তের সমাবেশ। অন্যভাবে বলা যায়, পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক ফা...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় – অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর সমূহ।
ফিল্ড ও রেকর্ড এক নয়- ব্যাখ্যা কর।/ ফিল্ড রেকর্ডের উপর নির্ভরশীল নয়-ব্যাখ্যা কর।কোনো একটি টেবিলের যে প্রোপার্টিজগুলো এনটিটির বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে এবং যার ওপর ভিত্তি করে উপাত্ত গ্রহণ, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ করা হয় তাকে ফিল্ড বলে। অপরদিকে, পরস্পর সম্পর্কযুক্ত একাধিক ফিল্ড নিয়ে গঠিত হয় এক একটি রেকর্ড। যেমন কোন একটি এন্টিটির Id, Name, GPA ইত্যাদি হল এক একটি ফিল্ড কিন্তু কোন একটি এন্টিটির জন্য সবগুলো ফিল্ডের মানকে একত্রে একটি রেকর্ড বলা হয়। তাই বলা যায় – ফিল্ড ও রেকর্ড এক নয়। অথবা ফিল্ড রেকর্ডের উপর নির্ভরশীল নয়। DBMS এ ডেটা ভেলিডেশনের প্রয়োজনীয়তা আছে কী? বুঝিয়ে লেখ। ...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-১০: ডেটাবেজ সিকিউরিটি।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে- ১। ডেটাবেজ সিকিউরিটি ব্যাখ্যা করতে পারবে। ২। ডেটা এনক্রিপশন এর বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যাখ্যা করতে পারবে। ডেটাবেজ সিকিউরিটিঃ একটি ডেটাবেজে অনির্দিষ্ট ব্যবহারকারী থেকে ডেটা সুরক্ষিত রাখাকে বলা হয় ডেটাবেজ সিকিউরিটি। ডেটাবেজ সিকিউরিটি নিচের বিষয়গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে: ১। ব্যবহারকারীর ডেটা ব্যবহার করার অধিকার সংরক্ষণ করা। ২। সিস্টেম রিসোর্স ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা। ৩। ডিস্ক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা। ৪। ব্যবহারকারীর অ্যাকশন নিয়ন্ত্রণ করা। ৫। ব্যবহারকারীর ডেটা ব্যবহারের সীমা নির্ধারণ করা। ডেটাবেজের সিকিউরিটি প্রধানত ২ ভাগে ভাগ করা যায়:ক। সি...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-৯ কর্পোরেট ডেটাবেজ এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানে ডেটাবেজ।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে- ১। কর্পোরেট ডেটাবেজ ব্যাখ্যা করতে পারবে। ২। সরকারি প্রতিষ্ঠানে ডেটাবেজ এর ব্যবহার বর্ণনা করতে পারবে। কর্পোরেট ডেটাবেজ: কর্পোরেট ডেটাবেজ হলো প্রতিষ্ঠানিক পর্যায়ের সেই ডেটাবেজ যা কোনো প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ধরনের বিভাগ বা অনুবিভাগ থাকে যেমন- উৎপাদন, বিক্রয়, বিতরণ, বিপনন, গ্রাহক সেবা, মানব সম্পদ উন্নয়ন, আইটি, অডিট, গ্রাহক সেবা ইত্যাদি। উক্ত প্রতিষ্ঠানের আওতায় থাকা সকল ডেটার এক বিশাল সংগ্রহ থাকে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে তাদের কর্মী, ক্রেতা, সরবরাহকারি, অংশীদার এবং সরকারকে নির্ভুল ও সময়...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-৮ : ডেটাবেজ রিলেশন এবং এর বিভিন্ন প্রকারভেদ।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে- ১। ডেটাবেজ রিলেশন ব্যাখ্যা করতে পারবে। ২। ডেটাবেজ রিলেশনের শর্ত বর্ণনা করতে পারবে। ৩। ডেটাবেজ রিলেশনের প্রকারভেদ ব্যাখ্যা করতে পারবে। ডেটাবেজ রিলেশনঃ ডেটাবেজের একটি টেবিলের রেকর্ডের সাথে অপর একটি টেবিলের রেকর্ডের সম্পর্ককে ডেটাবেজ রিলেশন বলে। অর্থাৎ ডেটাবেজ রিলেশন হলো বিভিন্ন ডেটা টেবিলের মধ্যকার লজিক্যাল সম্পর্ক। ডেটাবেজ রিলেশনের শর্তঃ ১। রিলেশনাল ডেটা টেবিলগুলোর মধ্যে কমপক্ষে একটি কমন ফিল্ড থাকবে। কমন ফিল্ডের ডেটা টাইপ, ফিল্ড সাইজ এবং ফরমেট ইত্যাদি একই হতে হবে। ২। রিলেশনাল টেবিলগুলোর মধ্যে অন্তত একটি টেবিলে অবশ্যই প্রাইমারি কী...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-৭: ডেটাবেজ মডেল এবং বিভিন্ন প্রকার কী ফিল্ড।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে- ১। বিভিন্ন ডেটাবেজ মডেল ব্যাখ্যা করতে পারবে। ২। ডেটাবেজ টেবিলের বিভিন্ন কী ফিল্ড (Candidate key, Primary key, Composite primary key and Foreign key) ব্যাখ্যা করতে পারবে। ডেটাবেজ মডেল: ডেটাবেজ মডেল ডেটাবেজের লজিক্যাল ডিজাইন এবং স্ট্রাকচার নির্ধারণ করে এবং কোন ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে কীভাবে তথ্য সংরক্ষণ, অ্যাক্সেস এবং আপডেট করা হবে তা নির্ধারণ করে। বিভিন্ন ধরণের ডেটাবেজ মডেলঃ১। লিনিয়ার মডেল ২। ER(Entity Relationship) মডেল ৩। রিলেশনাল মডেল ৪। হায়ারার্কিক্যাল মডেল ৫। নেটওয়ার্ক মডেল ৬। অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ডেটাবেজ মডেল ...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-৬: ডেটাবেজ সর্টিং এবং ইনডেক্সিং।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে- ১। ডেটাবেজ সর্টিং ব্যাখ্যা করতে পারবে। ২। ডেটাবেজ ইনডেক্সিং ব্যাখ্যা করতে পারবে। ৩। ইনডেক্সিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা বর্ণনা করতে পারবে। ৪। সর্টিং এবং ইনডেক্সিং এর মধ্যে পার্থক্য করতে পারবে। ডেটাবেজ সর্টিংঃ এক বা একাধিক ফিল্ড এর মানের উপর ভিত্তি করে ডেটাবেজের রেকর্ডগুলোকে উর্ধ্বক্রম বা নিম্নক্রমে সাজানোর প্রক্রিয়া হচ্ছে সর্টিং। একটি ডেটা টেবিল সর্টিং করার ফলে নতুন একটি টেবিল তৈরি হয় যেখানে টেবিলের রেকর্ডগুলো সর্টিং করা থাকে। একটি টেবিল সর্টিং করার পর টেবিলে নতুন কোন ডেটা ইনপুট দিলে সর্টেড টেবিলটির কোন পরিবর্তন হয় না। এই ক্ষেত্রে পুনরায় সর্...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-৫ ডেটাবেজের বিভিন্ন SQL কমান্ড।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে- ১। SQL এর DDL কমান্ডসমূহ লিখতে পারবে। ২। SQL এর DML কমান্ডসমূহ লিখতে পারবে। ৩। SQL এর DQL কমান্ডসমূহ লিখতে পারবে। DDL (Data Definition Language ) এর ব্যবহারঃ একটি ডেটাবেজ তৈরির SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ [crayon-5d7ba06900960093087317/] db_sagc নামে একটি ডেটাবেজ তৈরির SQL কমান্ড: [crayon-5d7ba0690096b516554149/] টেবিল তৈরির SQL কমান্ডের সিনট্যাক্সঃ [crayon-5d7ba0690096d276475372/]student_info নামের উপরের টেবিলটি তৈরির SQL কমান্ডঃ [crayon-5d7ba0690096e901342151/] টেবিলে নতুন ফিল্ড যোগ করা...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-৪: ডেটাবেজ কুয়েরি, বিভিন্ন কুয়েরি ভাষা এবং অপারেটর সমূহ।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-১। ডেটাবেজের বিভিন্ন কুয়েরি ব্যাখ্যা করতে পারবে। ২। বিভিন্ন কুয়েরি ভাষা ব্যাখ্যা করতে পারবে। ৩। ডেটাবেজের বিভিন্ন অপারেটর ব্যাখ্যা করতে পারবে। কুয়েরিঃ ডেটাবেজে সংরক্ষিত অসংখ্য তথ্য থেকে নির্দিষ্ট কোনো শর্ত সাপেক্ষে তথ্য খুঁজে বের করাকে বলা হয় কুয়েরি। কুয়েরির সাহায্যে নির্দিষ্ট ফিল্ডের ডেটা,নির্দিষ্ট গ্রুপের ডেটা নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষে প্রদর্শন করা যায়। বিভিন্ন প্রকার কুয়েরিঃ সিলেক্ট কুয়েরি (Select Query): কোনো ডেটাবেজ টেবিলের ফিল্ড বা কলাম নির্বাচন করে যে কুয়েরি করা হয় তাকে সিলেক্ট কুয়েরি বলা হয়। প্যারামিটার কুয়েরি (Par...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-৩: ডেটাবেজ ও টেবিল তৈরি এবং ফিল্ডের ডেটা টাইপ।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-১। ডেটাবেজ তৈরি করতে পারবে। ২। টেবিল তৈরি করতে পারবে। ৩। ডেটাবেজ টেবিলের বিভিন্ন ডেটা টাইপ ব্যাখ্যা করতে পারবে। ডেটাবেজ তৈরি: Database তৈরি করার জন্য DBMS হিসেবে Microsoft Access 2010 এর ব্যবহার দেখানো হল। প্রথমেই Microsoft Access 2010 অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল দিতে হবে। তারপর প্রোগ্রামটি রান করলে নিচের মত করে চিত্র প্রদর্শিত হবে।চিত্রের ডান পার্শে নিচে File Name থেকে ডেটাবেজের নাম এবং ডেটাবেজের লোকেশন পরিবর্তন করা যায়। অবশেষে create button এ ক্লিক করলে ডেটাবেজ তৈরি হবে। টেবিল তৈরি: ডেটাবেজ হলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত একাধিক টেবিলের সমন...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-২: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS) এবং RDBMS।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-১। DBMS এর ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে। ২। DBMS এর কাজ সমূহ বর্ণনা করতে পারবে। ৩। DBMS এর সুবিধা ও অসুবিধাসমূহ বর্ণনা করতে পারবে। ৪। RDBMS কী, এর ব্যবহার ও সুবিধাসমূহ ব্যাখ্যা করতে পারবে। ৫। DBA এবং এর কাজ বর্ণনা করতে পারবে। ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS): ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা DBMS হলো এমন একটি সফটওয়্যার যা ডেটাবেজ তৈরি, পরিবর্তন, সংরক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনার কাজে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণঃ MySQL, PostgreSQL, Microsoft Access, SQL Server, FileMaker, Oracle, dBASE, Clipper, and FoxPro. ইত্যাদি। DBMS এর কাজসমূ...
Read Moreষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ-১: ডেটাবেজের ধারণা।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-১। উপাত্ত ও তথ্য ব্যাখ্যা করতে পারবে। ২। উপাত্ত ও তথ্যের মধ্যে পার্থক্য করতে পারবে। ৩। ডেটা সংগঠন ব্যাখ্যা করতে পারবে। ৫। ডেটাবেজের সুবিধা ও অসুবিধাসমূহ ব্যাখ্যা করতে পারবে। ৬। ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনার এলাকাসমূহ বর্ণনা করতে পারবে। Data/উপাত্তঃ সুনির্দিষ্ট ফলাফল বা আউটপুট পাওয়ার জন্য প্রসেসিংয়ে ব্যবহৃত কাঁচামাল সমুহকে ডেটা বা উপাত্ত বলে। অন্যভাবে বলা যায়- তথ্যের ক্ষুদ্রতম একককে বলা হয় উপাত্ত। Data এর অর্থ ফ্যাক্ট(Fact) যার একবচন হলো Datum। ডেটা এক বা একাধিক বর্ণ (A-Z, a-z), চিহ্ন(+,-,/,*,<,>,= ) বা সংখ্যা(0-9) হতে পারে। ডেটার শ্রেণী ...
Read More